বিশ্বমহামানব হজরত মহম্মদ(স:) পর্ব :01
✍✍✍✍✍✍✍✍✍✍✍
আব্দুল মুসরেফ খাঁন// পাশকুড়া
🌎🌎🌎🌎🌎🌎🌎🌎🌎🌎🌎
মুহাম্মদ ইবন আবদুল্লাহ পবিত্র মক্কা নগরীতে আরবের সম্ভ্রান্ত কুরায়িস গোত্রের হাসিমি শাখায় জন্ম গ্রহণ করেন—অধিকাংশের মতে ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে। এই বৎসর ইয়েমেনের বাদশাহ্ আবরাহা নিজ দেশে একটা নকল কা'বা তৈরি ক'রে বিরাট এক হস্তি বাহিনী নিয়ে আল্লাহ্র পবিত্র ঘর বায়তুল্লাহ্ কা'বাকে ভাঙতে আসেন। এই জন্য এই বৎসরকে আরবি ইতিহাসে হস্তি বছর বা Year of Elephant বলে। আমরা পবিত্র কুরআনের সুরা ফিলের মধ্যে এই ইতিহাসের প্রমাণ পাই। হজরত মুহাম্মদ স.-এর জন্ম তারিখ নিয়ে নানা মতভেদ দেখা যায়। তবে ৮ রবিয়ল আউয়াল থেকে ১২ রবিয়ল আউয়াল তারিখের সোমবার দিন তাঁর জন্ম—এ বিষয়ে কেউ দ্বিমত নন। ৮, ৯, ১১ ও ১২ তারিখ নিয়ে মতভেদ আছে। মরহুম ড. মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ্ সাহেবের মতানুযায়ী হজরত মুহাম্মদ স. ১১ রবিয়ল আউয়াল জন্ম গ্রহণ করেন।
আবুল আম্বিয়া (নবীদের পিতা) হিসাবে খ্যাত হজরত ইবরাহিম আ. কমপক্ষে - ৮০ বছর বয়স পর্যন্ত নিঃসন্তান ছিলেন। উপহার স্বরূপ হাজেরাকে বাদশাহ্ নমরুদের কাছ থেকে পেলে তাঁর প্রথমা স্ত্রী সারা হাজেরাকে স্বামীর হাতে স্ত্রীরূপে তুলে দেন। আল্লাহ্র রহমতে এই স্ত্রীর গর্ভে সন্তান আসে। সেই সন্তান হলেন হজরত ইসমাইল আ.। সতীন সহ্য হলেও সতীনের কাঁটা সহ্য হয় না। হাজেরার গর্ভের সন্তান ভূমিষ্ঠ হলে হাজেরা হয়ে উঠলেন সারা-র চোখের বিষ। সারা তাঁর স্বামী ইবরাহিমকে বললেন, আমার চোখের সামনে থেকে হাজেরা ও তার পুত্রকে সরাও। আল্লাহ্র নির্দেশ পেয়ে নবী ইবরাহিম আ. শিশুপুত্র ইসমাইল ও স্ত্রী হাজেরাকে মক্কা শরিফের কা'বার অদূরে সাফা-মারওয়া পাহাড়ের পাদদেশে এক বস্তা খেজুর ও এক মশক পানি সহ রেখে আসেন (কুরআন ১৪ : ৩৭)। এই ঘটনার প্রায় চার হাজার বছর পর হজরত ইসমাইল আ.-এর বংশে হজরত মুহাম্মদ স. জন্ম গ্রহণ করেন।মানুষের জন্য নির্মিত সর্বপ্রথম ইবাদতগাহ যা মক্কায় স্থাপিত হয়েছিল। যা পুনঃনির্মাণ করেছিলেন ইবরাহিম ও ইসমাইল আ. (২ : ১২৭ কুরআন)। সেই কা যায় ইবরাহিম আ.-এর প্রদর্শিত হজ অনুষ্ঠানের জন্য সুপ্রাচীন কাল থেকে বহু যাত্রী সমাগম হত, উত্তরাধিকার সূত্রে সেই ইবাদত গাহের (কা'বার) তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ইসমাইল আ.-এর বংশধর কুরায়িসরা। কালক্রমে তারা পৌত্তলিকতার পৌরোহিত্যে অধিষ্ঠিত হলেও কা'বার বদৌলতে তারা ছিল সম্মানিত। পবিত্র কা "বায় জন-সমাগম-এর ফলে স্বদেশে যথেষ্ট পণ্য আমদানি হত এবং নিরাপদে বাণিজ্য কার্য চালাতে পারার জন্য কুরায়িসরা প্রচুর সম্পদের মালিক হয় এবং অসাধারণ মর্যাদার অধিকারী হয়। এই সম্রান্ত, সমৃদ্ধ কুরায়িস বংশের সুনাম-ধন্য সর্দার আবদুল মুত্তালিবের পৌত্ররূপে হজরত মুহাম্মদ স. মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন। স.হজরত মুহাম্মদ স. যখন মাতৃগর্ভে (অধিকাংশের মতে ছ'মাস), পিতা আবদুল্লাহ্ বাণিজ্য সফর থেকে ফেরার পথে মদিনায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। এই মদিনায় হয় তাঁর শেষকৃত্য। ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে, যে বৎসর আবরাহা কা'বা ভাঙতে আসেন, সেই বছরের জুন মাসের এক সোমবার হজরত মুহাম্মদ স. মা আমিনার গর্ভ থেকে ভূমিষ্ঠ হন। ভূমিষ্ঠের সময় ধাত্রী হিসাবে ছিলেন আমিনার প্রিয় দাসী উম্মে আইমন ও আবু লাহাবের কেনা দাসী সুয়াইবিয়া। ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর মা আমিনা সন্তানের নাম রাখেন (স্বপ্নাদেশানুসারে) আহমদ।
পবিত্র কুরআন অনুযায়ী হজরত ঈসা আ.- এর ভবিষ্যৎ বাণীতে এই আহমদ নামের উল্লেখ আছে। দাদা আবদুল মুত্তালিব পিতৃহারা পৌরের নাম রাখলেন মুহাম্মদ স.। একটার অর্থ সর্বাধিক প্রশংসিত । অপরটির অর্থ সর্বাধিক প্রশংসাকারী। জন্মের পর আবু লাহাবের দাসী সুয়াইবিয়া শিশুকে স্তন দান করেন। জন্মের সপ্তম দিনে দাদা আবদুল মুত্তালিব তাঁর আকিকা
আরবের অভিজাত বংশের রীতি অনুযায়ী ধাত্রী-মায়ের হাতে তুলে দিতে গিয়ে হাওয়াজিন বংশের সা'দ গোত্রের এক ধাত্রী— হালিমা সাদিয়ার হাতে মুহাম্মদ স.-কে তুলে দেওয়া হয়। এখানে শিশু মুহাম্মদ স. আবদুল্লাহকে দুধ ভাই ও সাইমাকে দুধ-বোন হিসাবে পান। এই দুধ ভাই-এর সঙ্গে মুহাম্মদ স. প্রথম পর্বত পাদদেশে ছাগল ভেড়া চরাতে যান। এখানে মাত্র চার বছর বয়সে প্রথম মুহাম্মদ স-এর সিনাচাক (বক্ষ বিদারণ) হয়। মোট পাঁচ বছর মুহাম্মদ স. হালিমার গৃহে থাকেন। সিনাচাকের পর পাঁচ বছর বয়সের বালক মুহাম্মদ স.-কে হালিমা তাঁর মা আমিনার গৃহে পৌঁছে দেন।স্বামী বাণিজ্য থেকে ফেরার পথে মদিনায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলে মদিনাতেই তাঁকে কবর দেওয়া হয়। স্বামীর কবর জিয়ারত ও আত্মীয়দের সঙ্গে সাক্ষাৎকারের অভিপ্রায়ে আমিনা ছ'বছরের বালক সন্তানকে নিয়ে মদিনায় যাত্রা করেন, ফেরার পথে আবওয়া নামক স্থানে আমিনা মৃত্যুমুখে পতিত হন। ভ্রমণসাথী উম্মে আইমন বালক মুহাম্মদ স.-কে নিয়ে মক্কায় ফিরে আসেন এবং দাদা আবদুল মুত্তালিবের হাতে সোপর্দ করেন। পিতা-মাতা-হারা হয়ে হজরত মুহাম্মদ স. এতিম। এতিম মুহাম্মদ স. দাদা আবদুল মুত্তালিবের কাছে অতি আদরে দিনাতিপাত করার কালে মাত্র আট বছর বয়সে অর্থাৎ দু'বছর অতিক্রান্ত হতে না হতেই দাদাজি ইহলোক ত্যাগ করেন। এরপর চাচা আবু তালিবের অভিভাবকত্বে এসে হজরত মুহাম্মদ স. পুনরায় হালিমার বাড়ির মতোই মাঠে, পর্বত পাদদেশে ছাগল ভেড়া চরাতে যেতে বাধ্য হন। বংশ গৌরব ও কুরায়িস গোত্রের সর্দারি থাকলেও অপরিমিত দানে আবু তালিবের আর্থিক অবস্থা অস্বচ্ছল হয়ে পড়ে। তাই বালক মুহাম্মদ স. কে পশুচারণের সঙ্গে সঙ্গে চাচার বাণিজ্যকর্মেও সাহায্য করতে হত। হাদিস থেকে জানা যায় তিনি স্বল্প পারিশ্রমিকের বিনিময়ে মক্কাবাসীদের পশু চরাতেন।
কাজের ফাঁকে তিনি দুস্থ দরিদ্রদের দুঃখ দূর ক'রে তৃপ্তি লাভ করতেন। অতি দাবির কাছে পরাস্ত হয়ে আবু তালিব হজরত মুহাম্মদ স.-কে সিরিয়ার বাণিজ্য সাথী করতে বাধ্য হন। নানা বর্ণনায় পাওয়া যায় এই সিরিয়া-বাণিজ্যের সময় এক গির্জার খ্রিস্টান পাদ্রি বুহায়রা বালক মুহাম্মদ স.-এর চেহারা দেখে ভবিষ্যতের নবী বলে উল্লেখ করেন। এই প্রথম লোকমুখে শোনা যায় মুহাম্মদ স. নবীরূপে পৃথিবীতে এসেছেন কাছে থেকে এবং দেশ বিদেশের নানা কাজে হজরত মুহাম্মদ স.-এর চরিত্র-মাধুর্য দেখে সকলের সঙ্গে চাচা আবু তালিবও বালক মুহাম্মদ স. এর প্রতি বিশেষ অনুরক্ত হয়ে পড়েন। মক্কাবাসী মুহাম্মদ স.-এর আচরণে এতই খুশি হন যে তারা তাঁকে 'আল আমিন' (বিশ্বাসী) উপাধিতে ভূষিত করেন।
বন্যার জলেতে পবিত্র কা'বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় কুরায়িসরা এই কা'বা সংস্কারে হাত দিলে হজরত মুহাম্মদ স. চাচাদের সাহাযার্থে সংস্কারে যোগদান করেন। সংস্কারের সময় 'হাজরোল আসওয়াদ'কে (কৃষ্ণ প্রস্তর) নির্দিষ্ট স্থান থেকে দূরে সরিয়ে রাখা হয়। সংস্কারের পর সেই পাথর নির্দিষ্ট স্থানে পুনঃস্থাপন করতে গিয়ে বিরোধ বাধে। প্রতিটি গোত্রের গোত্রপতিরা এই পাথর তুলে নির্দিষ্ট স্থানে বসাতে চায়—এতে তাদের গোত্র-মর্যাদা বাড়বে। বিরোধ প্রায় যুদ্ধের পর্যায়ে পৌঁছায়। এ অবস্থায় তাঁরা ঠিক করে আগামী সকালে যে ব্যক্তি প্রথম কা'বার আসবে তার হাতে এর মীমাংসার ভার দেওয়া হবে। আল্লাহ সব কিছু করনেওয়ালা—পরদিন
মুসনাদ ইবনে হানবালের বর্ণনায় পাওয়া যায়, খাদিজা রা.-এর এক প্রতিবেশিনী । মুহাম্মদ স.-কে বলতে শুনেছেন, হে খাদিজা, আল্লাহ্র কসম আমি কখনও লাত আর উজ্জার পূজা করব না। আল্লাহর কসম, কখনই এদের অর্চনা করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। আরবে খুব অল্প সংখ্যক মানুষ ছিলেন যাঁরা হানিফ নামে পরিচিত। এঁরা মিল্লাতে ইবরাহিম-এর অনুসারী হয়ে মূর্তি পূজার বিরোধিতা করতেন। হজরত মুহাম্মদ স. এই মতাবলম্বী ছিলেন। নবুয়তের পূর্বে তিনি কা'বার অঙ্গনে উপাসনা করতেন কিন্তু তিনি প্রতিমার প্রতি বরাবরই বিরূপ ছিলেন। বিবাহের পর খাদিজা তাঁর সব ধন-সম্পদ হজরত মুহাম্মদ স.-এর হাতে তুলে দেন। এতে মুহাম্মদ স.-এর অভাব দূর হল। সেই সঙ্গে তাঁর সেবা-কর্মের পরিধি বিস্তৃত হল। সেই আরবের নোংরামি, ব্যভিচার, কুআচার, মদ্যপান, জুয়া, লুঠতরাজ, -রাহাজানি, গোত্রগত অহংকার-জনিত রক্তক্ষয়, খুন-খারাবি সহ নানা অনাচারের বিরুদ্ধে কী ভাবে প্রতিবাদ করা যায় তা ভেবে মনকে অস্থির করে তুললেন। এ চিন্তাতে তিনি হয়ে উঠলেন ব্যাকুল। যুবক বয়সের হিল-ফুল ফজুল-এর পথ ধরে আজ আরও বড় চিন্তা। ইবনে হিসামের লেখা থেকে পাওয়া যায়, কৌলিন্য প্রথার বিরোধিতা করে হজ মরসুমে হারাম শরিফের এলাকা ত্যাগ ক'রে তিনি আরাফাত ময়দানে সমবেত হন, যা কুরায়িসরা করত না। এই সময় এ রকম বিরোধিতা করা বিশেষ সাহসিকতার পরিচয় বহন করে।
৩৫ বছর বয়ঃক্রমে হজরত মুহাম্মদ স. স্রষ্টার খোঁজে মক্কা থেকে প্রায় তিন মাইল দূরে হিরা পর্বত গুহায় ধ্যানের লক্ষে যাতায়াত শুরু করলেন। কয়েক দিনের খাদ্য পানীয় নিয়ে সেখানে যেতেন। তা ফুরিয়ে গেলে পুনরায় বাড়ি ফিরে এসে নিয়ে যেতেন। স্ত্রী খাদিজা অতি যত্নের সঙ্গে এই খাদ্য তৈরি ক'রে দিতেন। এখানে তপস্যাকালীন অধিকাংশের মতে ৬১০ খ্রিস্টাব্দে—তাঁর ৪০ বছর বয়সে (অনেকের মতে ৪০ বছর একদিন) স্রষ্টার অহি (ঐশী বাণী) পেলেন। বাহক ফিরিস্তা জিবরাঈল আ.। অবতীর্ণ হল পবিত্র কুরআনের সুরা আলাকের পাঁচ আয়াত- ইকরা বিসমি রাব্বিকাল লাজি খালাক...। এই অভূতপূর্ব ঘটনার আকস্মিকতায় তিনি কিছুটা ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন। দেরি না করে স্ত্রী খাদিজা রা.-এর কাছে উপস্থিত হলে খাদিজা রা. তাঁকে বস্ত্রাচ্ছাদিত করেন। সেই সঙ্গে সমস্ত বিবরণ শুনে, সান্ত্বনা দিয়ে বলেন, আল্লাহ্র কসম, তিনি কখনই আপনাকে অপমানিত করবেন ও সত্যের সহায়তা করেন। বিপদের ঝুঁকি নিয়েও মানুষের কল্যাণ করেন। বেশ কিছু দিন অহি আসল না, মুহাম্মদ স. চিন্তিত হয়ে পড়লেন। কিছু দিন পরে সুরা আল মুদাস্সিরের সাত আয়াত নাজিল হল। এর পর নাজিল হল আল মুজাম্মিল। পূর্বের আয়াতে প্রচারের দায়িত্ব ছিল, পরের আয়াতে ইবাদতে আত্মনিয়োগের আদেশ এল। ঝঞ্ঝা বিক্ষুব্ধ আরবের তথা পৃথিবীর মানুষকে সৎপথে আনার দায়িত্ব তাঁর উপর অর্পিত হল। প্রথম অহি নাজিল হয় পবিত্র রমজান মাসের সব-ই কদরে। অনেকের মতে রবিয়ল আউয়াল মাসের ৯ তারিখের সোমবার। আবার অনেকের মতে ৮ রবিয়ল আউয়াল। হজরত মুহাম্মদ স. সোমবার ব'লে উল্লেখ করেছেন। এই হিসাবে ৯ তারিখ পড়ে।
প্রথম দুই অহির তাৎপর্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। সৃষ্টি কর্তা আল্লাহ্। তিনি ধাপে ধাপে পূর্ণতা প্রাপ্তির লক্ষ্যে নিয়ে যান। তাঁর মর্যাদা সবার উপরে। সুতরাং তাঁর নাম নিয়ে পাঠ করো। সেই সঙ্গে ইসলাম যে পড়া, জ্ঞান-শিক্ষাকে মর্যাদা দেয় তার প্রমাণ প্রথম নাজিল হওয়া পাঁচ আয়াতের প্রথম শব্দের মধ্যে পাই। ইকরা অর্থই পাঠ করো। অর্থাৎ মানুষকে পাঠের দ্বারা শিক্ষা গ্রহণ করতে বলেছেন। কলমের সাহায্যে তিনি মানুষকে শিক্ষা দিয়েছেন, মানুষ যা জানত না তা-ও। সমস্ত জ্ঞানের উৎস তিনি। সামান্য হারাম পানি তথা শুক্র কীট থেকে সৃষ্ট মানুষ আল্লাহ্র মহিমার সন্ধান করুক। অক্ষর জ্ঞানহীন, বিধিবদ্ধ শিক্ষার দ্বার অতিক্রম না-করা নবীর জন্য এই প্রথম অহি এক ঐতিহাসিক পরিণতির ইঙ্গিত বহন করে। এই অভিব্যক্তিতে এই নবীর উম্মতরা পরবর্তীকালে জ্ঞানের আলোকে জগৎকে উদ্ভাসিত করেন।
পরবতী পর্ব -
N:B:- লিঙ্কে স্পর্শ করে লেখাগুলো পড়ুন। যারা পড়তে ভালোবাসেন আমার প্রোফাইল লাইক শেয়ার করুন। আমার পরিশ্রম সার্থক হবে।।লেখায় কমেন্ট -লাইক শেয়ার করে পরিশ্রমে উৎসাহী করুন 🚶🚶🏃🏃
✍✍✍✍✍✍✍✍✍✍✍
আব্দুল মুসরেফ খাঁন// পাঁশকুড়া
🌎🌎🌎🌎🌎🌎🌎🌎🌎🌎
পর্ব-02 পড়ুন👉✍
https://www.facebook.com/share/p/1CkXLWWJKm/
পর্ব-03 পড়ুন👉✍
https://www.facebook.com/share/p/1EqZWNPDqV/
পর্ব-04 পড়ুন👉✍
https://www.facebook.com/share/p/XyG8w5JCf8sxdJKR/
পর্ব-05 পড়ুন👉✍
https://www.facebook.com/share/p/BTyfwTh7vq5uLy69/
পর্ব-06 পড়ুন👉✍
https://www.facebook.com/share/p/SDS5WTVCWMvhGTXv/
পর্ব-07 পড়ুন👉✍
https://www.facebook.com/share/p/CV1uzrpEouykxr2j/
ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা যা হজরত মহম্মদ (স:) কেন্দ্রীক : পড়ুন👉👉👉👉✍
https://www.facebook.com/share/p/NpkYrgpzzX6PdZpB/
বিশ্বমহামানব হজরত মহম্মদ(স:) সমাপ্ত পর্ব👉👉✍
https://www.facebook.com/share/p/18GrPPDpyz/
#ইসলাম #হজরতমহম্মদ #trend #color #cherry #اكسبلور #فلو #اصدقاء #أصدقاء #فيديوهات #ريلاكس #تصوير #ريلز #كومنت #explore #photoofthed
0 Comments